রোজের একই রান্না তো রবিবার হলে হবে না। ছুটির দিনে চাই টেস্টি, ক্রিস্পি কিছু!
তাহলে বানিয়ে ফেলুন ফিশ শাসলিক। নামটা যদি অচেনাও লাগে, ভয়ের কারণ নেই। না তো এই রান্নার ভয়ঙ্কর খাটুনি আছে, না প্রচুর তেল-মশলার দরকার। ফলে স্বাস্থ্যকর স্বাদু ফিশ শাসলিক সানডের মেনুতে থাকলেই হয়ে যাবে হিট।
লাগবে- মাছ (ভেটকি, বাসা, বম্বে ভেটকি, কিং ফিশ পছন্দমতো বেছে নিতে পারেন), লেবুর রস, নুন, জল ঝরানো টক দই, আদা ও রসুন বাটা, গরম মশলা, হলুদ, কাশ্মীরি লঙ্কা গুঁড়ো, সোয়া শস, সরষের তেল, পেঁয়াজ, বিভিন্ন রকমের ক্যাপসিকাম
কী করে করবেন- মাছের ফিলে ছোট ও চৌকো করে কাটিয়ে আনুন বা কেটে নিন।চিকেনের কাবাব যেমন হয়, তেমন। মাছে প্রথমে দিন লেবুর রস। তারপর জল ঝরানো টক দই, লঙ্কাগুঁড়ো, হলুদ, আদা-রসুন বাটা ও বাকি মশলা, শস ও সরষের তেল, স্বাদমতো নুন দিয়ে ভালো করে মেখে অন্তত ৪০-৪৫ মিনিট রেখে দিন। মাছে ম্যারিনেশন মাংসের তুলনায় তাড়াতাড়ি হয়। মনে রাখবেন ম্যারিনেশন যত ভালো হবে, স্বাদও বাড়বে। এই মশলাতেই চৌকো করে কাটা পেঁয়াজ ও বিভিন্ন রংয়ের টুকরো করা ক্যাপসিকাম ম্যারিনেট করে নিন ৫ মিনিটের জন্য।
এবার এক একটা স্টিকে মাছ, পেঁয়াজ, ক্যাপসিকাম গেঁথে সাজিয়ে নিন। ননস্টিক তাওয়াতে বাটার ব্রাশ করে নিন।তারপর মাছগুলো এপাশ ওপাশ করে তাওয়া ফ্রাই করে নিন।
দুপুরে বাচ্চাদের খাওয়াতে হলে গরম ভাতে বাটার ও ডিমের পোচ দিয়ে দিন। পাশে রাখুন ফিশ শাসলিক। সঙ্গে গোল গোল করে কেটে স্যালাড দিন। লাঞ্চের এমন প্লেট দেখেই যে কারও ক্ষিদে বেড়ে যাবে।