মরসুমের প্রথম জয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের

উইমেন্স প্রিমিয়ার লিগের উদ্বোধনী সংস্করণে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। গত মরসুমেও ভালো পারফর্ম করেছিল। এ মরসুমেও ব্যালান্সড দল গড়েছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। প্রথম ম্যাচে লো-স্কোরিং ম্যাচও রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতিতে নিয়ে গিয়েছিল তারা। যদিও শেষ বলে রান আউট বিতর্ক। জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল দিল্লি ক্যাপিটালস। শেষ বলে দিল্লি ক্যাপিটালসের পেসার অরুন্ধতী রেড্ডিকে তৃতীয় আম্পায়ার নটআউট দেওয়ায় হতাশা নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছিল হরমনপ্রীত কৌরদের। দ্বিতীয় ম্যাচেই জয় ছিনিয়ে নিল মুম্বই।

এদিন গুজরাট জায়ান্টসের বিরুদ্ধে নেমেছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। অলরাউন্ডার হেইলি ম্যাথিউজের অনবদ্য বোলিং। তিন উইকেট নেন। লেগ স্পিনার অ্যামেলিয়া কের এবং পেস বোলিং অলরাউন্ডারও দুর্দান্ত। দু-জনেই দুটি করে উইকেট নেন। নির্ধারিত ২০ ওভারে মাত্র ১২০ রানেই শেষ গুজরাট জায়ান্টসের ইনিংস। নিজেদের প্রথম দু-ম্যাচেই হাফসেঞ্চুরি করেছিলেন জায়ান্টসদের ক্যাপ্টেন অ্যাশলে গার্ডনার। এই ম্যাচে তাঁর ব্যাটে ১০ বলে ১০ রান। হরলীন দেওল ৩২ রান করেন।

বোর্ডে মাত্র ১২০ রানের পুঁজি। গুজরাট জায়ান্টসের আশা ছিল না বললেই চলে। এই ম্যাচ জিততে ম্যাজিক প্রয়োজন ছিল। তা অবশ্য হয়নি। দুই ওপেনার হেইলি ম্যাথিউস ও যস্তিকা ভাটিয়া বড় রান পাননি। তবে তিনে নামা অলরান্ডার ন্যাট সিবার ব্রান্ট ৩৯ বলে ৫৭ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন। সেটাই পার্থক্য গড়ে দেয়। শেষ অবধি ১৬.১ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়েই জয়ের লক্ষ্য পার মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

nineteen − nine =