বাজি পোড়ানোর সময় থাকুক বাড়তি সতর্কতা

0
39
Advertisement

রাত পোহালেই কালীপুজো। আলোর উত্সব। এই উত্সবের অঙ্গ হল বাজি পোড়ানো। শব্দবাজি একটি নির্দিষ্ট মাত্রার ওপর নিষিদ্ধ। এছাড়া রয়েছে আলোর বাজি। বাজি পোড়ানোর ব্যাপারে বাচ্চাদের উত্সাহ সবচেয়ে বেশি।

Advertisement

কিন্তু বাজি ফাটানোর সময় সাবধান হতে হবে বাবা-মা ও বড়দের। বাচ্চাদেরও নিয়ম কানুন শেখাতে হবে।

 

 

কী করবেন?

বাজি ফাটানোর জায়গায় এক বালতি জল রাখুন। ব্যবস্থা রাখুন বালিরও।

বাজি ফাটানোর পর সেগুলো বালির মধ্যে বা জলের বালতিতে ফেলে দিন, যাতে সেখান থেকে কোথাও আগুন ধরে না যায়।

সমস্ত বাজি একসঙ্গে বের না করে কিছুটা হাতের কাছে রেখে বাকিটা নিরাপদ জায়গায় রাখুন, যেখানে আগুনের ফুলকি না পড়ে।

বাচ্চার হাঁপানির সমস্যা থাকলে বাজি থেকে দূরে রাখুন। একান্তই যদি ফাটাতে হয় মুখে মাস্ক দিন।

ঠান্ডা জলের ব্যবস্থা রাখুন ও ফার্স্ট এড-এর বন্দোবস্ত হাতের কাছে রাখুন।

ধোঁয়ায় কষ্ট হলে দ্রুত সেখান থেকে নিজেরা সরে আসুন, বাচ্চাদের সরিয়ে আনুন।

নিরাপদ দূরত্বে বাজি ফাটান।

বাচ্চাদের হাতে রং মশালের মতো বাজি দিলে পাটকাঠি বা লম্বা ডান্ডায় আটকে ফাটাতে দিন। কারণ, অনেক সময় মশলার গন্ডগোলে সাধারণ রং মশাল বা অন্য বাজি ফেটে বিপদ হতে পারে।

বাজি ফাটানোর সময় সুতির পোশাক পরুন। বাচ্চাদের ওপর সব সময় নজর রাখুন।

উৎসবের দিনগুলিতে প্রত্যেককে বাড়তি সতর্ক হতে হবে। দুর্ঘটনা এড়াতে অতিরিক্ত সাবধানতাও প্রয়োজন। সবরকম নিয়ম মেনে প্রিয়জনদের সঙ্গে সামিল হোন এই আলোর উৎসবে।

 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

seven − 7 =