এখনই বাড়ছে না বাস ভাড়া। তবে বিকল্প রাস্তা খুঁজে বের করা হল রাজ্য সরকারের তরফ থেকে। এই বিকল্প রাস্তা দেখিয়েছে, ইসিএল এর সঙ্গে মউ স্বাক্ষর। কারণ,এই মউ স্বাক্ষর হয়েছে প্রায় ১২০০ই বাস নিয়ে। পরিবহণের ক্ষেত্রে সরকারের এখন পাখির চোখ ডিজেলের ধাক্কা সামলে সিএনজি কনভার্ট এবং ই-বাস চালিয়ে খরচ কমানো।
এই প্রসঙ্গে পরিবহণ মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী এবং প্রাক্তন পরিবহণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের স্পষ্ট বার্তা, অদূর ভবিষ্যতেও সাধারণ মানুষের উপর বাস ভাড়া বাড়িয়ে বোঝা চাপানো হবে না। পাশাপাশি, কলকাতা শহর থেকে জেলায় জেলায় চলে, এরকম ডিজেল চালিত আরও প্রায় ১০০০ বাসকে একটি কিট বসিয়ে ডিজেল থেকে সিএনজি অথবা ডুয়াল অর্থাৎ ডিজেল-সি এন জি যুগ্ম করা হচ্ছে। সিএনজি-র দাম ডিজেলের থেকে কম। তাই ভাড়ায় কোনও পরিবর্তন না এনে জ্বালানির ক্ষেত্রে সাশ্রয় হবে। সামগ্রিকভাবে আয় কিছুটা বাড়বে মালিকদের।
এদিকে বহুক্ষেত্রেই যাত্রীদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে যে, বেসরকারি বাস নিজেদের ইচ্ছামতো ভাড়া নিচ্ছে। কোথাও দ্বিগুণ, কোথাও বা আবার তিনগুণ ভাড়া নিচ্ছে। যাত্রীরা অভিযোগ করছেন বেসরকারি বাসের কোথাও ভাড়ার তালিকা বা ফেয়ার চার্ট লাগানো থাকে না। ফলে যাত্রীরা বেশি ভাড়া নিয়ে প্রতিবাদ করলেও কিছু করার থাকে না।