কলকাতা : ছোট্ট উপহার কী খুশিই না করেছে তাঁকে! মূর্তি হাতে তুলে রীতিমতো আপ্লুত হয়েছেন। জানতে চেয়েছেন ওই মূর্তির তাৎপর্য। বলা হয়েছে, গনেশের মূর্তি উপহার দেওয়া হয়েছে তাঁকে। তাতে যেন খুশির মাত্রা আরও বেড়ে যায়। উপহারে যিনি মহাখুশি তাঁর পকেটে রয়েছে বিশ্বকাপ। জার্মান ফুটবলে কিংবদন্তি ধরা হয় তাঁকে। বায়ার্ন মিউনিখের ডেরায় বসে সেই লোথার ম্যাথাউসই যে শুধু উপহারে থামবেন না, বোঝা যায়নি তখনও। নিজেই বলে ওঠেন, আমি কিন্তু ভারতীয় ফুটবলের খোঁজ রাখি। ভারত ফুটবল খেলিয়ে দেশ হিসেবে আগের থেকে অনেক সাবালক। কোনও প্রয়োজন পড়লে ভারতীয় ফুটবলের সঙ্গে যুক্ত হতে রাজি। গনেশ উপহার যেমন পেয়েছেন, তেমনই পাল্টা উপহার দিয়েছেন ম্যাথাউসও। বায়ার্ন মিউনিখের জার্সিতে সই করে পাঠিয়েছেন তিনি। ভারতের মতো বড় দেশ থেকে প্রতিভা তুলে আনা কঠিন হবে না। শুধু দরকার সঠিক স্কাউটিং। আমার বিশ্বাস, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে আসলে সাফল্য ঠিক আসবে। শুধু প্রাক্তন বিশ্বকাপার ম্যাথাউজই নন, আর এক বিশ্বকাপার রোমান উইডেনফেলারও ছিলেন সেখানে। তিনি ভারতীয় ফুটবল সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেককিছু জেনেছেন। তিনি আরও বলেন, কর্পোরেট কাপ আগামী দিনে নতুন প্রতিভা খুঁজে দিক। আলাদা করে কথা বলেছেন জার্মানি সফরকারী এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের ফুটবলারদের সঙ্গে।