ক্লিনজিং, টোনিং অ্যান্ড ময়শ্চারাইজিং। ত্বক ভাল রাখতে এই তিনটি বিষয়ের কথা অনকেইে জাননে। কিন্তু ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে, জেল্লা ধরে রাখতে বলিরেখা কমিয়ে, ত্বক টানটান করে তুলতে যে সিরামের গুরুত্বর্পূণ ভূমিকা আছে, তা অনেকেই হয়তাে জানেন না।
সিরাম কী?
এটি এক ধরনের তরল পর্দাথ যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। সিরাম ত্বকের গভীরে গিয়ে ত্বককে আদ্র করে, পুষ্টি জােগায়। ক্লিনজিং, টোনিং এর পর সিরাম ব্যবহার করতে হয়। তারপর ময়শ্চারাইজার। অনেকের প্রশ্ন থাকে সিরাম বা ময়শ্চারাইজার কােনটা লাগানাে দরকার? আসলে ময়শ্চারাইজার ত্বকরে ওপরে কাজ কর।ত্বক সিরাম যতটা শুষে নিতে পারে ময়শ্চারাইজারকে অতটাও পারে না। ফলে ত্বকের খুব গভীরে ময়শ্চারাইজার যেতে পারে না। সিরাম প্রতদিনি ব্যবহার করলে ত্বক থাকবে বলিরেখামুক্ত স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। মেকআপ করার আগওে এটা ব্যবহার করতে পারেন।
সিরামের উপকারতিা
ত্বকরে জন্য প্রয়ােজনীয় উপাদানকে ত্বকরে গভীরে সহজইে পৌঁছে দিতে ব্যবহার করা হয় সরিাম। সরাসরি ত্বকে কাজ করে বলে সিরাম ব্যবহাররে ফল হয় দারুণ। বশিষেত দাগছোপ বলিরেখা, কোঁচকানোভাব বা শুষ্কতা ইত্যাদরি মোকাবলিা করে সিরাম। তাই ত্বক পরষ্কিার করার পর ও ময়শ্চারাইজার লাগানোর আগে সিরাম ব্যবহার করা উচতি। সিরাম লাগয়িে হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন।
ভিটামিন ই-সহ বিভিন্ন ধরনের এসনেসয়িাল অয়েল সমৃদ্ধ সিরাম বাজারে পাওয়া যায়। ত্বকের ধরন ও সমস্যা অনুযায়ী ইচ্ছমেতাে সিরাম বেছে নিতে পারেন। তবে চাইলে বাড়তিওে তৈরি করে নিতে পারেন সিরাম।
সিরাম তৈরির পদ্ধতি
একটি পাত্রে অ্যালোভেরা জেল, গোলাপ জল ও ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালভাবে মিশিয়ে নিন। শিশিতে রেখে ফ্রিজে ভরে দিন। বেশ কয়েকদিন এটা ব্যবহার করতে পারেন।
ব্যবহারের পদ্ধতি- দিনে দু’বার এটা লাগাতে পারনে। তবে ভালো ভাবে মুখ ধোওয়ার পরইে ত্বকে সিরাম লাগাবনে।
সিরাম কালাে ছােপযুক্ত শুষ্ক ত্বকের জন্য
একটি পাত্রে ২ চামচ মধু ও ১ চামচ লেবুর রস মশিয়িে নিন। ত্বক পরষ্কিার করে এটি ব্যবহার করুন। হাল্কা হাতে ম্যাসাজরে পর কিছুক্ষণ রেখে ভাল করে ধুয়ে নিন।
জৌলুসহীন ত্বকের জন্য
১ চামচ নারকলে তলে ও হাফ চামচ হলুদ গুঁড়াে মশিয়িে ব্যবহার করুন।
ত্বকের প্রয়ােজন অনুযায়ী সিরাম তরৈি করে শিশিতে ভরে রাখুন। ড্রপারে করে ব্যবহার করুন।