সদ্য গ্লাভস হাতে কিপিং অনুশীলনে নেমেছেন। ব্যাটিংয়ের পর কেএল রাহুলকে কিপিং করতে দেখে স্বস্তি নেমে আসে ভারতীয় সমর্থকদের মধ্যে। শিয়রে এশিয়া কাপ এবং তারপরই ঘরের মাঠে ওডিআই বিশ্বকাপ। তার আগে যদি রাহুল সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে মাঠে নামতে পারেন তাহলে এর থেকে ভালো কিছু হতে পারে না। ৫০ ওভারের ফরম্যাটে জাতীয় দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য তিনি। কিন্তু সমর্থকদের সেই স্বস্তি বেশিক্ষণ বজায় থাকল না। বিভিন্ন রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, এশিয়া কাপে কামব্যাক হচ্ছে না রাহুলের। এশিয়া কাপ শুরু হচ্ছে ৩০ অগস্ট থেকে। আর কিছুদিনের মধ্যেই বিসিসিআইয়ের নির্বাচন কমিটি এশিয়া কাপের জন্য স্কোয়াড ঘোষণা করবে। যা খবর তাতে এশিয়া কাপের জন্য লোকেশ রাহুলকে বাদ দিয়েই দল ঘোষণা করবে অজিত আগরকরের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিটি। শুধু কেএল রাহুলই নন, শ্রেয়স আইয়ারেরও এশিয়া কাপে খেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা। রাহুল ও শ্রেয়স দু’জনেরই চোট পাওয়ার পর অস্ত্রোপচার হয়। বেঙ্গালুরুর জাতীয় অ্যাকাডেমিতে রিহ্যাব চলছে তাঁদের। রাহুল বর্তমানে অনেকটাই সুস্থ। ব্যাটিং, কিপিং অনুশীলন শুরু করে দিয়েছেন। আইয়ারের সেরে ওঠা নিয়ে তেমন আপডেট নেই। তবে এশিয়া কাপের দলে এই দুই তারকা ব্যাটারের অনুপস্থিতি ধরে নেওয়াই হচ্ছে। ক্রিকবাজের রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফেরার জন্য এখনই তৈরি নন তাঁরা। যে কারণে এশিয়া কাপের ভাবনা থেকে দূরে রাখা হচ্ছে তাঁদের। বিশ্বকাপের আগে এবং এশিয়া কাপের পর মাঝের সময়ে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের ওডিআই সিরিজ খেলার কথা রয়েছে। এশিয়া কাপে না থাকলেও বিশ্বকাপের যুদ্ধে ঝাঁপানোর আগে সেই সিরিজে রাহুল ও শ্রেয়সের খেলার জোর সম্ভাবনা। ততদিনে তাঁরা পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠবেন বলে অনুমান।