নয়াদিল্লি :আর জি কর হাসপাতালে মৃত চিকিৎসকের ফরেন্সিক রিপোর্ট নিয়ে সোমবার সিবিআইয়ের তরফে আদালতে সংশয় প্রকাশ করা হয়। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানায়, তাই সেটি তারা এইমসে পাঠাতে চায়।
প্রধান বিচারপতির এজলাসে এডুলজি বলেন, “দুপুর আড়াইটা থেকে রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত শুধুমাত্র ১০ বার জিডি এন্ট্রি করা হয়েছে। পুরোটা পরে তৈরি করা হয়নি তো? অনেক রহস্য রয়েছে।” সেই সংশয়ের প্রেক্ষিতে রাজ্যের তরফে জানানো হয়, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সেখানে উপস্থিত ছিলেন। সন্দেহ হলে তাঁর কাছে রিপোর্ট চাওয়া হোক।
সিবিআই-এর তদন্তের রিপোর্ট দেখার পরই প্রধান বিচারপতির বেঞ্চের তরফে এদিন জিজ্ঞেস করা হয় হাসপাতাল থেকে তৎকালীন অধ্যক্ষর (সন্দীপ ঘোষের) বাড়ির দূরত্ব কত? সার্চ এবং সিজার কখন হয়? কখন হয় জেনারেল ডায়রি? সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজ সিবিআই কে দেওয়া হয়েছে?
রাজ্যের তরফে বলা হয়, ‘রাত সাড়ে ৮টা থেকে পৌনে ১১টার মধ্যে, আগেই ছবি তোলা হয়েছিল, ময়নাতদন্তের জন্য দেহ পাঠাবার পর এটা হয়। সিসিটিভি ফুটেজ পুরোটা দেওয়া হয়েছে, তবে তাতে টেকনিক্যাল গ্লিচ ছিল। তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহের ২৭ মিনিটের ফুটেজ দেওয়া হয়েছে।’