দলীপ ট্রফির সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংসে ব্যর্থ হয়েছিলেন। দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়ালেন চেতেশ্বর পূজারা এবং সূর্যকুমার যাদব। তবে প্রথম ইনিংসের মতো ফের ফ্লপ পৃথ্বী শ। যদিও সেন্ট্রাল জোনের বিরুদ্ধে অ্যাডভান্টেজ ওয়েস্ট জোন। দলীপ ট্রফির সেমিফাইনালে আলুরে মুখোমুখি হয়েছে ওয়েস্ট ও সেন্ট্রাল জোন। প্রথম ইনিংসে ২২০ রানেই অলআউট হয়ে যায় ওয়েস্ট জোন। বাঁ হাতি পেসার অর্জন নাগসওয়ালার অনবদ্য পারফরম্যান্সে সেন্ট্রাল জোনকে মাত্র ১২৮ রানেই অলআউট করে ওয়েস্ট জোন। রিঙ্কু সিং এবং ধ্রুব জুড়েল ৪৮ ও ৪৬ রান করেন। অর্জন নাগসওয়ালা ৫ উইকেট এবং অতীত শেঠ ৩ উইকেট নেন। চিন্তন গাজা নিয়েছেন ২ উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসে সেট হয়েও ২৫ রানে ফিরলেন পৃথ্বী শ। অধিনায়ক প্রিয়াঙ্ক পাঞ্চাল ১৫ রানেই ফেরেন। ওয়েস্ট জোনকে ব্যাট হাতে ভরসা দেন চেতেশ্বর পূজারা এবং সূর্যকুমার যাদব। বিধ্বংসী মেজাজে ব্যাট করেন স্কাই। হাফসেঞ্চুরির পর অবশ্য স্থায়ী হয়নি তাঁর ইনিংস। ৫৮ বলে ৫২ রানে ফেরেন স্কাই। অর্ধশতরান করে ক্রিজে রয়েছেন চেতেশ্বর পূজারা। সব মিলিয়ে ২৪১ রানে এগিয়ে ওয়েস্ট জোন। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে আর এক সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে নর্থ ও সাউথ জোন। প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৯৮ রানেই অলআউট হয়েছিল নর্থ জোন। তার সুবিধা নিতে ব্যর্থ সাউথ জোন। মাত্র ১৯৫ রানেই শেষ তাদের ইনিংস। সাউথ জোন ইনিংসে উজ্জ্বল মায়াঙ্ক আগরওয়াল। ৭৬ রানের ইনিংস খেলেন মায়াঙ্ক। আইপিএলে কেকেআরের দুই পেসার হর্ষিত রানা এবং বৈভব অরোরা অনবদ্য পারফর্ম করেন। বৈভব তিন এবং হর্ষিত ২ উইকেট নেন। দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেট হারিয়ে ৫১ রান তুলেছে নর্থ জোন। সব মিলিয়ে ৫৪ রানে এগিয়ে।