সবচেয়ে বড় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সদ্য সমাপ্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে এমনটাই বলা হচ্ছে। ২০টি দেশ অংশ নিয়েছিল। যৌথ ভাবে আয়োজন করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আমেরিকা। প্রথম বার আয়োজনের দায়িত্ব এবং খেলার সুযোগ পেয়েছিল আমেরিকা। অপরাজিত থেকে ফাইনালে উঠেছিল ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। রুদ্ধশ্বাস জয়ে চ্যাম্পিয়ন ভারত। ২০০৭ সালের পর ফের টি-টোয়েন্টিতে বিশ্বসেরা হয়েছে ভারত। আগামী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৬ সালে। এখন থেকেই আলোচনা সেই বিশ্বকাপ।
পরবর্তী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যৌথ আয়োজক ভারত ও শ্রীলঙ্কা। এর আগে ২০১৬ সালে একক ভাবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল ভারত। যদিও এত দল খেলেনি সে বার। ২০২৬-র বিশ্বকাপেও ২০টি দেশ অংশ নেবে। ফরম্যাট হবে সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মতোই। অর্থাৎ ৫টি করে দল নিয়ে চারটি গ্রুপ। সেখান থেকে সুপার এইট। এই পর্বে দুটো গ্রুপ। দুটি করে দল সেমিফাইনাল এবং এরপর ফাইনাল।
আয়োজক হিসেবে ইতিমধ্যেই ২০২৬ বিশ্বকাপের জন্য নিশ্চিত ভারত ও শ্রীলঙ্কা। ভারত ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবেও নামবে। সব মিলিয়ে ৫৫টি ম্যাচ। প্রথম দুটি স্থান নিশ্চিত। এরপর ১০টি স্থানে থাকবে এ বারের সুপার এইটে খেলা দলগুলি। আফগানিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং দ্বিতীয় বার বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত আমেরিকার।
সদ্য সমাপ্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে যোগ্যতা অর্জন করতে না পারলেও আগামী বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডের। ব়্যাঙ্কিংয়ের নিরিখে সুযোগ পাচ্ছে তারা। বাকি থাকছে ৮টি টিম। যোগ্যতা অর্জন পর্বের মধ্যে থেকে এই আট দল বেছে নেওয়া হবে।