সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত

জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে হার দিয়ে সিরিজ শুরু হয়েছিল ভারতের। পরপর দুটি জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল শুভমন গিলের নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দল। যদিও চিন্তায় রাখল বোলিং! এর কারণ, প্রতিপক্ষকে চাপে ফেলেও দ্রুত আউট করতে না পারা, হতাশারই হওয়ার কথা। ভারত শেষ অবধি ২৩ রানে জিতল। কিন্তু সুযোগ পেয়েও জিম্বাবোয়েকে অলআউট করতে পারল না ভারত। জিম্বাবোয়ের পাল্টা লড়াইয়ে ভারতীয় বোলিং কি কোনও কারণে চাপে পড়ল? এর অবশ্য় অন্য কারণও বলা যায়।

টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে ভারত। ক্যাপ্টেন শুভমন গিলের অনবদ্য ইনিংস। ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন হলেও পারফরম্যান্সে ছাপ পড়েনি ঋতুরাজ গায়কোয়াড়েরও। ২৮ বলে ৪৯ রান করেন তিনি। বিশ্বজয়ী দলের সদস্য যশস্বী ২৭ বলে ৩৬ রান করেন। শেষ অবধি ৪ উইকেটে ১৮২ রান করে ভারত। জিম্বাবোয়ের টার্গেট দাঁড়ায় ১৮৩। বোলিংয়ে শুরুটা দুর্দান্ত হলেও ছন্দ ধরে রাখতে ব্যর্থ ভারতের বোলিং আক্রমণ।

বিশ্বজয়ী দলের তিন সদস্য যোগ দেওয়ায় একাদশে বেশ কিছু বদল করতে হয়। চার স্পেশালিস্ট বোলার আবেশ খান, খলিল আহমেদ, রবি বিষ্ণোই এবং ওয়াশিংটন সুন্দর। পঞ্চম বোলার হিসেবে ব্যবহার করা হয় অভিষেক শর্মা ও শিবম দুবেকে। পাওয়ার প্লে-তেই তিন উইকেট নেয় ভারত। পাওয়ার প্লে শেষ হতেই আক্রমণে ওয়াশিংটন। সপ্তম ওভারে জোড়া উইকেট তাঁর ঝুলিতে। এরপর ব্রেক থ্রু দিতে ব্যর্থ ভারতীয় বোলিং।

মাত্র ৩৯ রানে পাঁচ উইকেট। জিম্বাবোয়েকে দ্রুতই অলআউট করবে ভারত, এমনই প্রত্যাশা ছিল। ডিওন মেয়ার্স ৪৯ বলে ৬৫ রানে অপরাজিত থাকেন। ৩৭ রানের প্রশংসনীয় ইনিংস ক্লাইভ মাডান্ডের। ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৯ রান তোলে জিম্বাবোয়ে। বোলিং আক্রমণ কি চিন্তায় রাখল শুভমনকে?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

eight − seven =