নিজস্ব প্রতিবেদন, বাঁকুড়া: ইতিমধ্যেই ইসরোর চন্দ্রযান ৩ মিশন সম্পূর্ণ হয়েছে, বিশ্ব রেকর্ড গড়েছে ভারতবর্ষ, তার কিছুদিন পরে সূর্যের দেশে পাড়ি দিতে ইসরোর সফল উৎক্ষেপণ আদিত্য এল ১ এর সঠিক গন্তব্যে পৌঁছতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে। তবে এই রকেটগুলি লঞ্চ কী ভাবে করবে, ভূপৃষ্ঠ থেকে সফল উৎক্ষেপণের জন্য ইসরোর বিজ্ঞানী এবং ইঞ্জিনিয়রদের স্পেশাল টিমের মধ্যে একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য পিনাকী রঞ্জন সরকার, যার পিতৃভূমি লালমাটির জেলা বাঁকুড়ার পাত্রসায়ের থানার টাশুলি গ্রামে।
তাঁর বাবা চাকরির সূত্রে কোচবিহারে থাকেন। যে কারণেই পিনাকী রঞ্জন সরকার ছোট থেকেই বড় হয়েছেন কোচবিহারে। এদিন পিতৃভূমি গ্রামে বাবা মায়ের হাত ধরে আসতেই গ্রামজুড়ে খুশির হাওয়া। তড়িঘড়ি গ্রামবাসীরা ভারতবর্ষের তথা টাশুলি গ্রামের এই কৃতি সন্তানকে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য একটি সংবর্ধনা মঞ্চের আয়োজন করে। এদিনের এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শুধুমাত্র টাশুলি গ্রামের মানুষজনই নয় আশেপাশের বেশ কয়েকটি গ্রামের কয়েকশো মানুষ ভিড় জমান। তাঁরা ভিড় জমান শুধুমাত্র ইসরোর ইঞ্জিনিয়ার পিনাকী রঞ্জনকে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য। গ্রামবাসীর এই আয়োজনে মুগ্ধ পিনাকী রঞ্জন সরকার ও তাঁর বাবা-মা।