রবিবার তৃণমূলের ব্রিগেডে জনগর্জন সভা।ফলে ইতিমধ্যেই দূর-দূরান্ত থেকে কর্মীরা আসতে শুরু করেছেন কলকাতায়। তাঁদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে ঘাসফুল শিবিরের পক্ষ থেকে।
তৃণমূল শিবির সূত্রে খবর, উত্তরবঙ্গের উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে যে সকল তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা কলকাতায় এসে পৌঁছছেন, তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে নিউটাউনের ইকোপার্কে। পার্কের এক নম্বর গেটে কর্মীদের থাকা এবং খাওয়ার জন্য আলাদা আলাদা হ্যাঙার তৈরি করা হয়েছে। এছাড়াও মালদা ও মুর্শিদাবাদের তৃণমূল কর্মীদের গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সূত্রের খবর, প্রায় পাঁচ হাজার লোক এই মুহূর্তে উপস্থিত রয়েছেন স্টেডিয়াম। এদিকে দুপুরের তাঁদের জন্য মেনুতে রয়েছে ভাত, ডাল, ফুলকপি আলুর তরকারি এবং ডিমের ঝোল।
প্রসঙ্গত, প্রতিবছরই একুশে জুলাই তৃণমূল শহিদের স্মরণে সমাবেশ করে থাকে। বরাবরই দেখা যায় দল তাঁদের কর্মীদের থাকার যেমন ব্যবস্থা করে থাকে, তেমনই খাওয়ার ব্যবস্থাও করে। সমাবেশের অন্যতম আকর্ষণীয় মেনু থাকে এই ডিম-ভাত। এবার ব্রিগেড সমাবেশেও তার ব্যতিক্রম চোখে পড়ল না।
অন্যদিকে, জনগর্জন সভার জন্য জোর কদমে চলছে প্রস্তুতি। এবারের ব্রিগেড মাঠের সভায় থাকবে ৩৩০ ফুট লম্বা এই র্যাম্প। এই র্যাম্প ধরেই মাঠে আসা তৃণমূল কর্মীদের কাছে পৌঁছবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বক্তব্য রাখবেন হেঁটে হেঁটেই। ওয়াকিবহাল মহলের মত, দর্শকাসনে থাকা দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে আরও বেশি করে জনসংযোগের লক্ষ্যেই এমন ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।