পূর্ব বর্ধমান : স্বাধীন দেশের প্রজাতন্ত্র দিবস সহ বৃহস্পতিবার বাঙালির অন্যতম পার্বণ সরস্বতী পুজো। দেবীর আরাধনায় মেতে উঠবে স্কুল কলেজের পড়ুয়া থেকে অন্যান্য পুজো উদ্যোক্তারা। সরস্বতী পুজো মানেই বিদ্যার দেবীর আরাধনা। এই বিশেষ দিনে হাতেখড়ি দিয়ে বহু অভিভাবক সন্তানের পড়াশোনার পাঠ শুরু করেন। হাতেখড়ি মানেই স্লেট আর চক পেন্সিল। কালো পাথরের তৈরি স্লেট কাঠের কাঠামো লাগানো সেটাই এতদিনকার সচরাচর ব্যবহৃত হত। পরবর্তী সময়ে ফাইবারের স্লেট ও আসে ব্যবহারের সুবিধার কথা মাথায় রেখে। তবে এখন সময় বদলেছে। আধুনিক হয়েছে সভ্যতা। কচিকাঁচারাই বা বাদ যায় কেন। তাই জীবনের শুরু থেকেই ডিজিটালাইজেশন। আর তাই বাজারে হাজির ডিজিটাল স্লেট। দেদার বিক্রি হতেও শুরু করেছে। নতুন আসার পর থেকেই চাহিদা বাড়ছে বলছেন বিক্রেতারা। ক্রেতারাও উৎসাহিত। ডিজিটাল স্লেট, তার সঙ্গে ডিজিটাল পেন্সিল। লেখাও হচ্ছে সুইচ টিপলে মুছেও যাচ্ছে। ব্যবহারেও সুবিধা। হাত থেকে কোনওভাবে মাটিতে পড়ে গেলেও ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। মোবাইল ফোনের স্ক্রিনের উপরে হাত দিয়ে যেমন ছুটছে একপ্রান্ত থেকে অপরপ্রান্তে তেমনি ডিজিটাল স্লেটেও আকর্ষণ বাড়ছে। দামও নাগালের মধ্যেই। ১৩০ টাকা দরে ডিজিটাল স্লেট হাজির মেমারির পাল্লারোড বাজারে।