ডায়েট করছেন? ফুচকা খান নির্ভয়ে

সুন্দর করে নিজেকে সাজতে গেলে, সুন্দর চেহারা আবশ্যক। সেই সঙ্গে সুস্থ থাকাও। তাই এখন নতুন প্রজন্মের অনেকেই ডায়েট করেন। স্বাস্থ্যকর খাবার খান।

তবে ডায়েট যতই কেউ করুক না, চোখের সামনে ফুচকা, টক জল দেখলে জিভ থেকে জল পড়বেই। অনেকেই লোভ সংবরন করে নেন, কিন্তু মন তাতে তুষ্ট হয় না। তবে এক ডায়েটিশিয়ান গড়িমা বলছেন, ফুচকা নিয়ে বেশি ভাবার দরকার নেই। বরং ডায়েটেও সেটা রাখা যায়। তাছাড়া ফুচকা, বার্গার, পিজ্জার মতো জাংক ফুডের চেয়ে ঢের ভালো।(Make Phuchka or panipuri weight loss friendly)

তবে ফুচকার ক্যালোরি কমাতে ও পুষ্টিগুণ বাড়াতে কিছু টিপস দিয়েছেন ডায়েটিশিয়ান।

এয়ার ফ্রায়ার-রাস্তার ফুচকা না খেয়ে, ফুচকা পাঁপড় কিনে এয়ার ফ্রায়ারের সেঁকে নিন। সামান্য তেল ব্রাশ করে নিলেও ফুচকা হয়ে যাবে। ছাঁকা তেলে ভাজা না হলে ফুচকার ক্যালোরিও কমে যাবে।

ফুচকার পুর-পুরে আলু কম দিয়ে তাতে ছোলা সেদ্ধ, চানা সেদ্ধ, মটর সেদ্ধ মিশিয়ে নেওয়া যায়। এর সঙ্গে দিন ভাজা মশলা, ধনে পাতা, লেবুর রস। প্রতিটারই নিজস্ব পুষ্টিগুণ আছে।

তেঁতুলের জল, পুদিনা- তেঁতুল শরীরে আয়রণের জোগান দেয়। যা হিমগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিক রাখে। এছাড়া জলে হিং, পুদিনা, জল জিরা ব্যবহার করা যেতে পারে। পুদিনা, জল জিরা অ্যাসিডিটি কন্ট্রোল হয়। হজমে সহায়ক।

তবে, ওজন কমানোর প্রক্রিয়ায় থাকলে রোজের প্রচুর পরিমাণে ফুচকা খাওয়ায় মত দিচ্ছেনা ডায়েটিশিয়ান। সপ্তাহে ২-৩ দিন হাতে গোনা ফুচকা খাওয়া যেতে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

five + eight =