রাজকোটে গ্রুপ এ-র ম্যাচে বিহারকে হারাল বাংলা। ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৭ রান তোলে বিহার। মাত্র ১৪ ওভারে জয়সূচক রানে পৌঁছে যায় বাংলা। সবার নজর ছিল সামির দিকে। ৪ ওভার বল করে ১৮ রানে ১ উইকেট নেন। ১১ দিনে ৬টি টি-২০ ম্যাচ খেলে ফেললেন তারকা পেসার। মোট ২৪ ওভারের মধ্যে ২৩.৩ ওভার বল করে ফেলেছেন। ৫টি উইকেট তুলে নেন। তারমধ্যে হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে তিনটে নেন। তবে আদৌ সামিকে বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতে ডাকা হবে কিনা সেই নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। কয়েকদিন আগে তারকা পেসারের আবার নতুন করে চোট পাওয়ার কথা শোনা যায়। কিন্তু সামি জানিয়ে দেন, তিনি সম্পূর্ণ ফিট। তার প্রমাণ মেলে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে।
রঞ্জিতে প্রত্যাবর্তনেই সাফল্য পান তারকা পেসার। কিন্তু শুধুমাত্র একটি ম্যাচের ভিত্তিতে তাঁকে অস্ট্রেলিয়া পাঠাতে চায়নি নির্বাচকরা। সামিকে মুস্তাক আলিতে খেলার নির্দেশ দেওয়া হয়। ইতিমধ্যেই ছয় ম্যাচ খেলে ফেলেছেন। প্রমাণ করেছেন তিনি ফিট। কিন্তু তাসত্ত্বেও বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতে খেলার কোনও আভাস নেই। রবিবার মেঘালয়ের বিরুদ্ধে উইকেট না পেলেও দুর্দান্ত স্পেলে বাংলার জয়ের মঞ্চ তৈরি করে দেন সামি। ৪ ওভারে মাত্র ১৬ রান দেন। যার ফলে ২০ ওভারের শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১২৭ রানে শেষ করে মেঘালয়। ৪৯ রান বাকি থাকতে ৬ উইকেটে জেতে বাংলা।