কলকাতা:জ্বর, সর্দি, কাশি সেই সঙ্গে শ্বাসকষ্ট। ভিড় উপচে পড়ে সরকারি হাসপাতালগুলির পেডিয়াট্রিক আউটডোরে।
সিংহভাগ বাচ্চার অসুস্থতার পিছনে অ্যাডিনো ভাইরাসেরই ভূমিকা দেখছেন চিকিতসকরা।
সংক্রমণের দাপট অন্তত মার্চ পর্যন্ত চলবে বলেই মনে করছেন চিকিতসকরা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাইরাসের চরিত্র বদল হয়নি। যে প্রজাতি পাওয়া গিয়েছে সেটি পুরনো, আগেও ছিল।
এদিকে সরকারি হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক আউটডোরে ভিড় উপচে পড়ছে। অসুস্থ বাচ্চাদের নিয়ে অভিভাবকরা হাজির হচ্ছেন ইনস্টিটিউট অফ চাইল্ড হেলথে। বিসি রায় হাসপাতালের আউটডোরে অন্তত দেড় হাজার শিশু সোমবার একইরকম উপর্সগ নিয়ে হাজির হয়েছে। প্রায় সকলেরই শ্বাসকষ্ট।
শিশু বিশেষজ্ঞদের অভিমত, ২০১৮ সালেও অ্যাডিনো ভাইরাসের সংক্রমণ মারাত্মকভাবে বেড়েছিল। ‘ঘটনা হল, ঋতু পরিবর্তনের সময় ফি বছরই বাচ্চাদের মধ্যে জ্বর-সর্দি-পেট খারাপ হয়। কিন্তু এবার যেন লাগামছাড়া,’ বলেছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জয়দেব রায়। বাচ্চার জ্বর, হাঁচি, কাশি হলেই মা-বাবাকে সর্তক থাকতে হবে বলছেন ডাক্তাররা।