শুক্রবার দিল্লিতে ইডির সদর দপ্তরে হাজিরা কেষ্টর রাঁধুনি বিজয় রজকের ।আদলতে বোলপুরের বাহিড়ি গ্রামের বাসিন্দা বিজয় রজক।বয়স ৩২ বছর। পরবর্তীকালে গ্রাম থেকে এসে কালিকাপুরে থাকতে শুরু করেন বিজয়। দীর্ঘদিন ধরেই অনুব্রত মণ্ডলের ছায়া সঙ্গী হিসেবেই পরিচিত ছিলেন তিনি।এরপর কালিকাপুরে একটি বাড়িও বানান বিজয়। অনুব্রত মণ্ডলের সূত্র ধরে লাভপুর শম্ভুনাথ কলেজে অশিক্ষক কর্মী পদে চাকরিও পান বলে সূত্রে খবর মিলেছে। এর পাশাপাশি তিনি অনুব্রতর সোশ্যাল মিডিয়াও পরিচালনা করতেন। সমস্ত জনসভায় অনুব্রতর ভিডিও রেকর্ডিংয়ের দায়িত্বও ছিল এই বিজয়ের কাঁধেই। তবে অনুব্রতর রাঁধুনি হিসেবেই পরিচিত তিনি। তারই জেরে
অনুব্রতর ঘনিষ্ঠদের তালিকায় নাম রয়েছে বিজয় রজকের। ইডি সূত্রে খবর, গত সপ্তাহেই তাঁকে নোটিস পাঠানো হয়।তার ভিত্তিতেই এদিন দিল্লিতে ইডি দপ্তরে হাজিরা দেন বিজয়। ইডি সূত্রে আঁচ মিলছে যে, মূলত তাঁর সম্পত্তির উত্স জানতেই এই তলব। পাশাপাশি এও জানা যাচ্ছে, এই প্রথম নয়, অনুব্রতকে গ্রেপ্তারের পর থেকেই বিজয় রজকের উপর নজর ছিল তদন্তকারীদের। একাধিকবার তাঁকে জেরার সম্মুখীনও হতে হয়েছে। আগেই তাঁর একটি অ্যাকাউন্টের অর্থ ফ্রিজ করেছে তদন্তকারীরা।