শনিবাসরীয় ইডেনে টুর্নামেন্টের সবচেয়ে ‘দুর্বল’ দল নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের যা অবস্থা হল, সেটা বর্ণনা করার জন্য কোনও বিশেষণই সম্ভবত যথেষ্ট নয়। কলকাতায়, নিজেদের দেশের কয়েক হাজার সমর্থকের সামনে, বাংলাদেশ ক্রিকেট দল নেদারল্যান্ডসের কাছে হেরে গেল ৮৭ রানের ব্যবধানে।
অথচ এই টুর্নামেন্ট শুরুর আগে বাংলাদেশ ক্রিকেট সমর্থকদের একটা বড় অংশ বুক বাজিয়ে নিজেদের বিশ্বকাপজয়ের দাবিদার হিসাবে তুলে ধরার চেষ্টা করছিলেন। কেউ কেউ আবার দাবি করছিলেন, অন্তত সেমিফাইনাল তাঁরা খেলবেনই। কিন্ত এই বাংলাদেশ দলের খেলা দেখে মনে হচ্ছে, তাঁদের একটাই ঠিকানা সেটা হল ঢাকা ফেরার বিমান। শাকিবদের স্বপ্ন ছিল বিশ্বকাপের শেষ চারে খেলা। ৬ ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের যা অবস্থা, তাতে শেষদিক থেকে চার নম্বরে শেষ করাটাও এখন যেন স্বপ্নের মতো।
শনিবার ইডেনে শুরুটা খারাপ করেনি বাংলাদেশ। এদিন টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় নেদারল্যান্ডস। ডাচদের শুরুটা হয় দুঃস্বপ্নের মতো। ৪ রানেই তাঁরা খুইয়ে বসে দুই উইকেট। সেখান থেকে ৫৯ রানের জুটি গড়েন বারেসি (৪১) এবং অ্যাকেরম্যান (১৫)। এদের উইকেটের পতনের পর ফের চাপে পড়ে নেদারল্যান্ডস। এবারে হাল ধরেন অধিনায়ক এডওয়ার্ডস। প্রথমে ডি লিড, পরে সিব্র্যান্ড এবং ভ্যান বিকের সঙ্গে জুটি বেঁধে নিজের দলের স্কোরকে ২২৯ পর্যন্ত পৌঁছে দেন ডাচ অধিনায়ক। এডওয়ার্ডস নিজে করেন ৬৮ রান।
শনিবার ইডেনে শুরুটা খারাপ করেনি বাংলাদেশ। এদিন টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় নেদারল্যান্ডস। ডাচদের শুরুটা হয় দুঃস্বপ্নের মতো। ৪ রানেই তাঁরা খুইয়ে বসে দুই উইকেট। সেখান থেকে ৫৯ রানের জুটি গড়েন বারেসি (৪১) এবং অ্যাকেরম্যান (১৫)। এদের উইকেটের পতনের পর ফের চাপে পড়ে নেদারল্যান্ডস। এবারে হাল ধরেন অধিনায়ক এডওয়ার্ডস। প্রথমে ডি লিড, পরে সিব্র্যান্ড এবং ভ্যান বিকের সঙ্গে জুটি বেঁধে নিজের দলের স্কোরকে ২২৯ পর্যন্ত পৌঁছে দেন ডাচ অধিনায়ক। এডওয়ার্ডস নিজে করেন ৬৮ রান।