গত তিন বছর ধরে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান সংঘর্ষ গোটা বিশ্বকে প্রভাবিত করেছে। এই ইউক্রেন এক সময় সোভিয়েত ইউনিয়নের অধীন ছিল এবং ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের সঙ্গে সঙ্গেই ইউক্রেন একটি স্বাধীন দেশ হয়ে ওঠে। ডিসেম্বর ১৯৯১ সালে একটি গণভোটের মাধ্যমে এটি আনুষ্ঠানিক রূপ পায়।
২৪ আগস্ট ১৯৯১ সালে ইউক্রেন আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেকে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে ঘোষণা করে। ইউক্রেনের কমিউনিস্ট সুপ্রিম সোভিয়েত (সংসদ) ঘোষণা করে যে ইউক্রেন আর সোভিয়েত ইউনিয়নের আইন মেনে চলবে না। ১ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত গণভোটে ভোটাররা সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা পাওয়ার সিদ্ধান্তে সায় দেন। ৯০% এরও বেশি ইউক্রেনীয় নাগরিক প্রতিটি অঞ্চলে সংখ্যাগরিষ্ঠতার সঙ্গে স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দেন।
এর ভৌগোলিক সীমারেখা নির্ণয় করলে দেখা যায়, পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত এই দেশটির পূর্বে রাশিয়া, উত্তরে বেলারুশ, পোল্যান্ড, স্লোভাকিয়া, পশ্চিমে হাঙ্গেরি, দক্ষিণ-পশ্চিমে রোমানিয়া ও মলদোভা এবং দক্ষিণে কৃষ্ণসাগর ও আজভ সাগরের সঙ্গে সীমানা রয়েছে। রাজধানী হওয়ার পাশাপাশি কিয়েভ ইউক্রেনের সবচেয়ে বড় শহর।
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা:
- ১৪৫৬ – গুটেনবার্গ বাইবেলের ছাপার কাজ সম্পন্ন হয়।
- ১৬০০ – ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রথম জাহাজ ‘হেক্টর’ সুরাট উপকূলে পৌঁছায়।
- ১৬৯০ – জব চারনক কলকাতায় এসে বসবাস শুরু করেন।
- ১৬৯০ – কলকাতা শহরের প্রতিষ্ঠা দিবস।
- ১৯১৪ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধ: জার্মান সেনা নাইমুর দখল করে।
- ১৯৬৯ – বরাহগিরি ভেঙ্কট গিরি ভারতের চতুর্থ রাষ্ট্রপতি হন।
- ১৯৭৪ – ফকরুদ্দিন আলি আহমেদ ভারতের পঞ্চম রাষ্ট্রপতি হন।
- ১৯৯১ – ইউক্রেন সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে আলাদা হয়ে স্বাধীন দেশ হয়।
- ১৯৯৫ – উত্তর আমেরিকায় মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৯৫ সাধারণ মানুষের জন্য চালু হয়।
- ১৯৯৯ – পাকিস্তান কার্গিল অভিযানের সময় ভারতের হাতে ধরা পড়া ৮ যুদ্ধবন্দিকে যুদ্ধবন্দি হিসেবে স্বীকার করতে অস্বীকৃতি জানায়।
- ২০০০ – বাংলাদেশে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ এরশাদকে ৫ বছরের সাজা দেওয়া হয়।
- ২০০২ – যুক্তরাষ্ট্রের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিচার্ড আর্মিটেজ ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে আলোচনা শুরু করার অনুরোধ জানান।
- ২০০৪ – ফিলিস্তিনিদের অহিংসার শিক্ষা দিতে অরুণ গান্ধী রামাল্লা পৌঁছান।
- ২০০৬ – আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিজ্ঞান ইউনিয়ন প্লুটোর গ্রহের মর্যাদা বাতিল করে।
- ২০০৮ – বেইজিং অলিম্পিকের সমাপ্তি, যেখানে চীন ৫১টি স্বর্ণপদক নিয়ে শীর্ষে থাকে।
- ২০০৯ – ভেনেজুয়েলার স্টেফানিয়া ফার্নান্দেজ ‘মিস ইউনিভার্স-২০০৯’ নির্বাচিত হন।
- ২০১১ – মুডিস জাপানের ঋণের রেটিং AA3 থেকে কমিয়ে AA2 করে।
- ২০১১ – চীনা বিজ্ঞানীরা ব্রহ্মপুত্র ও সিন্ধু নদীর উৎসস্থল আবিষ্কার করেন।
জন্ম:
- ১৯২৭ – দীপ্তি শর্মা – ভারতের মহিলা ক্রিকেটার।
- ১৯২৭ – অঞ্জলি দেবী – ভারতীয় অভিনেত্রী ও চলচ্চিত্র প্রযোজক।
- ১৯২৪ – রামনিবাস মির্ধা – ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ।
- ১৯১৭ – বসবরাজ রাজগুরু – বিখ্যাত হিন্দুস্তানী শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী।
- ১৯১২ – চন্দ্রসিংহ বীরকালী – আধুনিক রাজস্থানের বিখ্যাত প্রকৃতিপ্রেমী কবি।
- ১৯১১ – বিনা দাস – ভারতের অন্যতম মহিলা বিপ্লবী।
- ১৯০৮ – রাজগুরু – স্বাধীনতা সংগ্রামী।
- ১৮৮৯ – কে. কেলাপ্পন – কেরালার বিখ্যাত জাতীয়তাবাদী নেতা, স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং সমাজ সংস্কারক।
- ১৮৮৮ – বাল গঙ্গাধর খের – ভারতের বিশিষ্ট জাতীয় নেতা।
- ১৮৩৩ – নর্মদ – গুজরাটি ভাষার যুগপ্রবর্তক রচয়িতা।
- ১৮১৮ – শিবদয়াল সাহেব – রাধাস্বামী মতবাদের প্রতিষ্ঠাতা।
- ১৮৭২ – নরসিং চিন্তামন কেলকার – লোকমান্য তিলকের সহযোগী সাংবাদিক এবং মারাঠি সাহিত্যিক।
মৃত্যু:
- ২০১৯ – অরুণ জেটলি – ভারতের প্রাক্তন মন্ত্রী, বিজেপির প্রধান নেতা।
- ২০১৬ – এ. আর. কিদওয়াই – বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, রাজস্থান ও হরিয়ানার প্রাক্তন রাজ্যপাল।
- ২০০০ – কল্যাণজি – হিন্দি সিনেমার বিখ্যাত সুরকার।
- ১৯৮৮ – ছ ছুঙ্গা – ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং মিজোরামের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী।
- ১৯৯৩ – ডি. বি. দেবধর – ভারতীয় ক্রিকেটার, যাঁর নামে ‘দেবধর ট্রফি’ নামে ক্রিকেট প্রতিযোগিতা হয়।
- ১৯৭২ – ভেঙ্কটরামা রামলিংগম পিল্লাই – তামিল সাহিত্যিক।
- ১৯৬৮ – রাধাকমল মুখার্জি – আধুনিক ভারতীয় সংস্কৃতি ও সমাজবিদ্যার বিশিষ্ট পণ্ডিত।
- ১৯২৫ – রামকৃষ্ণ গোপাল ভাণ্ডারকর – সমাজসুধারক।
গুরুত্বপূর্ণ দিবস ও উৎসব:
- কলকাতা বার্ষিকী দিবস

