এমন একটা ফ্রি-কিক যে কোনও ফুটবলপ্রেমীকে মুগ্ধ করতে পারে। শেষ মুহূর্তে তিন পয়েন্ট মিস হলে! তখন যে কারও অস্বস্তি হতে বাধ্য। ইস্টবেঙ্গল শিবিরেও তাই হল। নিশ্চিত তিন পয়েন্টের সম্ভাবনা তৈরি হলেও শেষ মুহূর্তে একটা ভুলে নষ্ট হল ২ পয়েন্ট। এ বারের কলকাতা লিগ প্রিমিয়ার ডিভিশনে ড্র দিয়ে শুরু হয়েছিল ইস্টবেঙ্গলের। এরপর টানা দুটি জয়। আবারও ড্র। ম্যাচের শুরু থেকেই কার্যত সমানে সমানে টক্কর। দু-দলের বল পজেশনেও খুব একটা পার্থক্য ছিল না। রেড কার্ডে একজন কমে ইস্টবেঙ্গল শিবিরে। একই পরিণতি হয় বিএসএস স্পোর্টিংয়েরও। এত মিলের মধ্যে অমিল নির্ধারিত সময়ের শেষ মুহূর্তে। বক্সের বাইরে ফ্রি-কিক পায় ইস্টবেঙ্গল। সুযোগ দারুণ কাজে লাগায় লাল-হলুদ। ডান পায়ের লো ফ্রি-কিক। অনবদ্য গোল দীপ সাহার। নির্ধারিত সময়ের একেবারে শেষ মুহূর্তে কার্যত জয়ের দীপ জ্বলছিল। কিন্তু লিড থাকল না। আট মিনিট অ্যাডেড টাইম দিয়েছিলেন রেফারি প্রাঞ্জল বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই অ্যাডেড টাইমের শেষ মুহূর্তেই ছন্দপতন ইস্টবেঙ্গলের। বল নিয়ে গোলের দিকে এগচ্ছিলেন সৌরভ সেন। ইস্টবেঙ্গল গোলকিপার নিশাদ বেরিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু বল ধরতে পারেননি। ডিফেন্ডার উন্নিকৃষ্ণণ ভেবেছিলেন গোলকিপার বল ধরে নেবে। সে কারণেই ট্যাকলে যাননি। কিন্তু এমনটা না হওয়ায় চাপ বাড়ে। ততক্ষণে অনেকটা দেরি হয়ে গিয়েছে। উন্নিকৃষ্ণণ কাছাকাছি থাকলেও সৌরভের সহজ গোল। এক পয়েন্ট নিশ্চিত হয় বিএসএসের। আট মিনিট অ্যাডেড টাইম দিয়েছিলেন রেফারি প্রাঞ্জল বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই অ্যাডেড টাইমের শেষ মুহূর্তেই ছন্দপতন ইস্টবেঙ্গলের। বল নিয়ে গোলের দিকে এগচ্ছিলেন সৌরভ সেন। ইস্টবেঙ্গল গোলকিপার নিশাদ বেরিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু বল ধরতে পারেননি। ডিফেন্ডার উন্নিকৃষ্ণণ ভেবেছিলেন গোলকিপার বল ধরে নেবে। সে কারণেই ট্যাকলে যাননি। কিন্তু এমনটা না হওয়ায় চাপ বাড়ে। ততক্ষণে অনেকটা দেরি হয়ে গিয়েছে। উন্নিকৃষ্ণণ কাছাকাছি থাকলেও সৌরভের সহজ গোল। ইস্টবেঙ্গল গোলকিপারের ভুল আউটিংয়েই পয়েন্ট নষ্ট। লিগের অন্য ম্যাচে, পাঠচক্রকে ৪-১’র বড় ব্যবধানে হারাল পিয়ারলেস। তাদের হয়ে দুটি করে গোল করেন কার্লোস ও ডোনাল্ড। পাঠচক্রর হয়ে একমাত্র গোল সাহিলের।