সৈয়দ মফিজুল হোদা, বাঁকুড়া: শনিবর শুভেন্দু অধিকারীর আক্রমণের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন পুলিশ আধিকারিকরা। বাঁকুড়া জেলা পুলিশ সুপার বৈভব তিওয়ারির নাম করে তিনি বলেন, ‘আমার সভা আটকানোর জন্য কয়লা ভাইপো তা¥র পাপোশ এসপি বৈভব তিওয়ারিকে মাঠে নামিয়েছিলেন। দু’বার আটকানোর পর তৃতীয়বার কলকাতা হাইকোর্ট ওঁর কানটা মুলে দিয়েছে। এখন তিনি নির্লজ্জের মতো দূরে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পাহারা দিচ্ছেন।’ এমনকি এদিন তিনি উপস্থিত কর্মীদের নিজের হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর দেন। বালি চুরির খবর দিলেই তিনি সেখানে পৌঁছে যাবেন বলে দাবি করেন।
এদিন শুভেন্দু অধিকারী ফের আরও একবার বলেন, ‘শিক্ষা আগেই জেলে গিয়েছে, খাদ্যও জেলে, এবার স্বাস্থ্য জেলে যাওয়ার সময়ের অপেক্ষা। এমনকি ßুñল পড়ুয়াদের মিড ডে মিলেও এরাজ্যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘মমতা ব¨্যােপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছি। ওনারা কিছু করবেন না।’ এবার তাই তিনি আদালতের শরণাপন্ন হবেন বলে জানান।
একই সঙ্গে এসএসকেএমে সাধারণ মানুষের চিকিৎসা হয় না, চোর ডাকাতদের রাখার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খোঁয়াড় বানিয়েছেন বলে তিনি দাবি করেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে ‘দু’কান কাটা’ বলে আক্রমণ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শনিবার কোতুলপুর নেতাজি মোড়ে দলের এক সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘উনি আমার কাছে ১ হাজার ৯৫৬ ভোটে হারার পরেও উনি মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন!’