কলকাতা : প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নয়া মোড়। ‘অযোগ্য’দের তালিকা পেশ করলেন মামলাকারীরা। এথে শুরু হয়েছে শোরগোল। ২৯ অক্টোবর দুপুর দুটোয় ফের মামলার শুনানি।
র্যাঙ্ক জাম্প, মেধায় আপস করে চাকরির তালিকা তৈরি করা হয়েছিল। বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর ডিভিশন বেঞ্চে জমা পড়ল চার্জশিট, তালিকা। চার্জশিট, ও অযোগ্যদের তালিকা পেশ হতেই চাকরিহারাদের তীব্র আপত্তি। বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী ডিভিশন বেঞ্চ জানাল, তাঁদের আপত্তি শুনবে আদালত।
এসএসসির মতো প্রাথমিক নিয়োগ মামলাতেও উঠেছে ‘যোগ্য-অযোগ্য’ প্রসঙ্গ। কারা ‘বিশেষ সুবিধা’ পেয়েছেন, কারা পাননি তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল হাইকোর্ট। গত আগস্টে আদালতে এই প্রশ্ন ওঠার পরই ৩২ হাজার প্রাথমিকের শিক্ষকদের একাংশের আইনজীবী দাবি করেছিলেন কোনও ‘বিশেষ সুবিধা’ পাইনি।
নিয়োগের সময় ডিপিএসসির কোনও অস্তিত্ব ছিল কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। ডিপিএসসিতে চেয়ারম্যান নিযুক্ত করে রাজ্য। জেলাভিত্তিক ডিপিএসসির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।
বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য পাল্টা সওয়াল করেন, ৪ বছরে ডিপিএসসির মেয়াদ শেষ নয়। পূর্ব মেদিনীপুর সংক্রান্ত একটি মামলায় সম্প্রতি একক বেঞ্চ এই বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এখন কোনও কার্যকরী ডিপিএসসি নেই।

