ঘরের মাঠে আরও একটি সিরিজ এবং জয়। নতুন বছর ওয়ান ডে বিশ্বকাপ। তার আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সিরিজ। টানা দ্বিতীয় জয়ে সিরিজও নিশ্চিত করল ভারত। বিশ্বকাপের মহড়ায় যা দুর্দান্ত। কেরিয়ারের প্রথম ওডিআই সেঞ্চুরি হরলীন দেওলের। তেমনই নজর কাড়লেন অন্য ব্যাটাররাও। টানা দু-ম্যাচেই বিশাল স্কোর এবং জয়। বোলিংয়ে মিলিত পারফরম্যান্সে নজর কাড়লেন বাংলার পেসার তিতাস সাধু।
বিশ্বকাপের মহড়ায় যা দুর্দান্ত। কেরিয়ারের প্রথম ওডিআই সেঞ্চুরি হরলীন দেওলের। তেমনই নজর কাড়লেন অন্য ব্যাটাররাও। টানা দু-ম্যাচেই বিশাল স্কোর এবং জয়। বোলিংয়ে মিলিত পারফরম্যান্সে নজর কাড়লেন বাংলার পেসার তিতাস সাধু। টস জিতে ব্যাটিং নেয় ভারত। দুই ওপেনার স্মৃতি এবং প্রতীকা হাফসেঞ্চুরি করেন। কেরিয়ারের দ্বিতীয় ম্যাচেই হাফসেঞ্চুরি প্রতীকার। ভারতীয় ইনিংসে বড় প্রাপ্তি তিনে নামা হরলীন দেওলের পারফরম্যান্স। কেরিয়ারের প্রথম ওডিআই সেঞ্চুরি। মাত্র ১০৩ বলে ১১৫ রানের বিধ্বংসী ইনিংস হরলীনের। হাফসেঞ্চুরি করেন জেমাইমা রডরিগজও। হরমনপ্রীত অবশ্য বড় রান পাননি। শেষ দিকে ৬ বলে ১৩ রানের ক্যামিও রিচা ঘোষের। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৫৮ রান তোলে ভারত।
ভারতের বিরুদ্ধে আট বোলার ব্যবহার করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তাতেও অবশ্য ভারতের পাওয়ার হিটিং আটকানো যায়নি। রান তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে কার্যত একলা লড়াই ক্যাপ্টেন হেইলি ম্যাথিউসের। তিনি সেঞ্চুরি করেন। টিমে দ্বিতীয় সর্বাধিক রান ক্যাম্পবেলের ৩৮। পেসার রেনুকা সিং এবং অফস্পিনার দীপ্তি শর্মা ভারতের হয়ে বোলিং ওপেন করেন। প্রথম পরিবর্ত বোলার তিতাস সাধু। নজর কাড়েন বাংলার পেসার। সব মিলিয়ে ১০ ওভারে ৪২ রান দিয়ে ২ উইকেট তিতাসের। স্পিনার প্রিয়া মিশ্র এবং ব্যাট হাতে নজর কাড়ার পর বোলিংয়েও দাপট প্রতীকা রাওয়ালের। প্রিয়া ৩টি এবং প্রতীকা ২ উইকেট নেন। শেষ অবধি ৪৬.২ ওভারে ২৪৩ রানেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ১১৫ রানের বিশাল ব্যবধানে জয় ভারতের।