কলকাতা : সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর করা হলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে৷ মালদায় সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর করা হলেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কেন উপযুক্ত ধারা প্রয়োগ করা হল না?
সোমবার এই নিয়ে প্রশ্ন তুলল কলকাতা হাইকোর্ট। রাজনৈতিক বিবাদের কারণে সরকারি অফিস কেন ভাঙচুর করা হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ।
মালদার পুকুরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতে অর্থ তছরূপের অভিযোগে একদল আন্দোলন করে। সেই ঘটনা থেকেই পঞ্চায়েত অফিসে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। কিন্তু, পুলিশ সরকারি সম্পত্তি নষ্টের ধারা প্রয়োগ করেনি। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের নির্দেশ, পরবর্তী শুনানিতে কেন ওই ধারা প্রয়োগ করা যাবে না সে বিষয়ে একটি রিপোর্ট জমা করতে হবে রাজ্য প্রশাসনকে।
পঞ্চায়েত, পুরসভা, বিধানসভা–সহ নানা সরকারি ভবন প্রত্যেক রাজ্যেই আছে। আর তার সঙ্গে আছে একাধিক সরকারি ভবন। এইসব সরকারি ভবনে হামলা চালালে তা সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুরের সামিল বলে গণ্য হয়। আর সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর করলে কড়া পদক্ষেপ করতে হবে পুলিশকে। বস্তুত সোমবার তেমনই নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।