জিম্বাবোয়ে সফরে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ জিতে নিল ভারত। নিখুঁত জয়ই বলা যায়। টস জিতে এই ম্যাচে রান তাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ক্যাপ্টেন শুভমন গিল। ওপেনিং জুটি দুর্দান্ত খেলে জিম্বাবোয়ের। ওয়াশিংটন সুন্দর, রবি বিষ্ণোই এবং পার্টটাইম স্পিনার অভিষেক শর্মা রান আটকান। উইকেটের দিক থেকে ভারতের সফলতম বোলার খলিল আহমেদ। ২ উইকেট নিয়েছেন এই বাঁ হাতি পেসার। শেষ অবধি ৭ উইকেটে ১৫২ রান করে জিম্বাবোয়ে। ভারতের কাছে ১৫৩ রানের টার্গেট বড় বলা যায় না। তবে এতটা সহজে ম্যাচ জয়, এটা যেন প্রত্যাশা করা যায়নি। বিনা উইকেটেই ম্যাচ জয় ভারতের। সঙ্গে এক ম্যাচ বাকি থাকতে সিরিজও জিতে নিল ভারত।
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য। যদিও ভারতের তিন ক্রিকেটার বিশ্বকাপে একটিও ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি। তাঁরা হলেন যশস্বী জয়সওয়াল, সঞ্জু স্যামসন এবং যুজবেন্দ্র চাহাল। এর মধ্যে প্রথম দু-জনকে জিম্বাবোয়ে সফরের স্কোয়াডেও রাখা হয়েছিল। তবে বার্বাডোজ থেকে দেশে ফিরে তারপর জিম্বাবোয়েতে যান তাঁরা। প্রথম দু-ম্যাচে খেলা সম্ভব হয়নি। গত ম্যাচে বিশ্বজয়ী টিমের সদস্যরা খেলেন। যশস্বী শুরুটা দুর্দান্ত করলেও বড় স্কোর করতে পারেননি। চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে জ্য়াজবল এবং শুভমন গিলের দুর্দান্ত ইনিংস।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দ্বিতীয় বার জিম্বাবোয়েকে ১০ উইকেটের ব্যবধানে হারাল ভারত। একটা সময় মনে হচ্ছিল যশস্বী জয়সওয়ালের সেঞ্চুরিও হতে পারে। তবে ব্যক্তিগত মাইলফলক নয়, টিমের জয়ই যে প্রধান লক্ষ্য ছিল, সেটা পরিষ্কার। অযথা দেরি না করে উল্টোদিক থেকে শট খেলেন শুভমনও। বাঁ হাতি ওপেনার যশস্বী ৫৩ বলে ৯৩ রানে অপরাজিত থাকেন। ক্যাপ্টেন শুভমন গিল টানা দ্বিতীয় ম্যাচে হাফসেঞ্চুরি। ৩৯ বলে ৫৮ রানে অপরাজিত শুভমন।