‘এত দেরী করলে কেন?’ রোনাল্ডোর জার্সি পাওয়া মাউন্টকে প্রশ্ন ব্রুনোর

গত মরসুমের মাঝপথেই ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের দ্বিতীয় ইনিংস শেষ হয়েছিল ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর। কোচ এরিক টেন হ্যাগের সঙ্গে বনিবনা হচ্ছিল না পর্তুগালের তারকা ফুটবলারের। ক্লাবের সঙ্গে তিক্ততার রেশ গড়ায় অনেক দূর। কাতার বিশ্বকাপের পরই সৌদি আরবের ক্লাবে বিরাট অঙ্কে সই করেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। তবে ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডে রোনাল্ডোর আইকনিক ৭ নম্বর জার্সি ‘সুরক্ষিত’ ছিল। এ বার সেই নম্বর পেলেন সদ্য সই করা মেসন মাউন্ট। চেলসি থেকে ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডে সই করলেন মেসন মাউন্ট। আর সই করে এমন সম্মান পাবেন, তা হয়তো প্রত্যাশা করেননি। ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডে একটা সময় সাত নম্বর জার্সি ছিল ডেভিড বেকহ্যামের। ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি ফুটবলারের পর জার্সি ওঠে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর গায়ে। সাত নম্বর জার্সি তাঁর আলাদা পরিচিতি তৈরি করে। ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো হয়ে ওঠেন সিআর সেভেন। ২৪ বছরের মিডফিল্ডারকে সাত নম্বর জার্সিতে সামনে আনল ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড। এ মরসুমে প্রথম প্লেয়ার সই করাল ম্যান ইউ। চেলসি থেকে ৬৯ মিলিয়ন ডলার ট্রান্সফার ফি-তে ম্যাঞ্চেস্টারে মাউন্ট। তিনি সই করার পরই ম্যান ইউ অধিনায়ক তথা জাতীয় দলে রোনাল্ডোর সতীর্থ ব্রুনো ফার্নান্ডেজ ইন্সটা স্টোরিতে মেসনকে প্রশ্ন করেন, সই করতে এত দেরী করলে কেন? ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডে সই করে মেসন মাউন্ট বলছেন, ‘আমি বড় স্বপ্ন দেখি। বড় ট্রফি জয়ের স্বাদ কেমন, আর তার জন্য কতটা পরিশ্রম করতে হয়, আমি সেটা জানি। ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডেও সর্বস্ব দিয়ে ট্রফি জেতার চেষ্টা করব।’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

eight − 7 =