পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোটের ডিউটি দেওয়া হচ্ছে চিকিৎসকদেরও। অন্তত এমনটাই সূ্ত্রে খবর। এদিকে জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত থাকেন চিকিৎসকেরা। তাঁদের কেন প্রিসাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার করা হবে ,এই প্রশ্ন তোলা হয়েছে চিকিৎসকদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব হেলথ সার্ভিস ডক্টর্সের তরফ থেকে। গোটা বিষয়ে তাঁরা তাঁদের আপত্তির কথা জানিয়ে ইতিমধ্যেই চিঠি পাঠিয়েছেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে। তবে এই নয়া ইস্যুতে নয়া বিতর্ক তৈরি হল বঙ্গ রাজনৈতিক মহলে।
এদিকে সূত্রে খবর মিলছে, এমন নির্দেশিকা জারি হয়েছিল হাওড়াতেই। ফলে এই ঘটনার জট ছাড়াতে অবশেষে মুখ খুলতেই হয় হাওড়া প্রশাসনকেই। এই প্রসঙ্গে হাওড়ার অতিরিক্ত জেলাশাসক সৌমেন পাল জানান, ‘একটা সমস্যা হয়েছিল। কিছু ভুল বোঝাবুঝির জন্য এটা হয়। এখন সেটা ঠিক করে নেওয়া হয়েছে। যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল সেটা কার্যকর করা হচ্ছে না।‘
প্রসঙ্গত, ৮ জুলাই রাজ্যে এক দফায় হতে চলেছে পঞ্চায়েত নির্বাচন। ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে মনোনয়ন জমার কাজ। ২০ জুন মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। শেষ মুহূর্তের প্রচারে কোমর বেঁধে ঝাঁপিয়ে পড়েছে শাসক থেকে বিরোধী সব রাজনৈতিক দলই।