হৈমন্তী নির্দোষ, দাবি গোপাল দলপতির

হৈমন্তী নির্দোষ, ধৃত তৃণমূল যুব নেতা কুন্তল ঘোষের তোলা দাবিকে নস্যাৎ করে এমনটাই দাবি  গোপাল দলপতির। কুন্তল ঘোষের মুখে হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়ের  নাম শোনা যাওয়ার পরই তোলপাড় রাজ্য। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আরেক অভিযুক্ত গোপাল দলপতির স্ত্রী হৈমন্তীর অ্যাকাউন্টেই নাকি ট্রান্সফার হয়েছে চাকরি কেনা -বেচার লাখ লাখ টাকা বলে দাবি করেন কুন্তল। এরই প্রেক্ষিতে গোপাল দলপতি দাবি করেন, ‘তাঁর স্ত্রী হৈমন্তী নির্দোষ। তাঁকে ফাঁসাচ্ছে কুন্তল।’ নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত গোপাল দলপতি কুন্তলের মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, ‘হৈমন্তী নির্দোষ, ওঁর অ্যাকাউন্টে এমন কোনও ফান্ড ট্রান্সফার হয়নি। তা আমি প্রমাণ করে দেব। নিজেদের কুকীর্তি ঢাকতে হৈমন্তীর নাম ভাসিয়েছে কুন্তল।’ ফলে গোপাল দলপতির এই দাবি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এক নয়া মোড় দিল বলা চলে।

এখানেই শেষ নয়, গোপাল দলপতির দাবি, তাঁর ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট দেখতে পান কুন্তল। সেখানেই নমিনির জায়াগায় হৈমন্তীর নাম দেখতে পান যুব নেতা। আর এখানেই গোপাল দলপতির দাবি, নিজেদের কুকীর্তি ঢাকতে হাওয়ায় হৈমন্তীর নাম হাওয়ায় ভাসিয়ে দেয় কুন্তল। এদিকে মুম্বইয়ের যে সিরোকো পার্টনার্স কোম্পানির কথা উঠে আসছে নিয়োগ দুর্নীতির টাকা লেনদেনে উঠে আসছে তা গোপাল দলপতি নিজের বলে মেনে নিলেও দাবি করেন ওই কোম্পানির সঙ্গে স্ত্রী হৈমন্তীর কোনও যোগ নেই। গোপাল দলপতি জোর দিয়ে বলেন, ওঁর নামে কোনও ফাণ্ড আসেনি। হৈমন্তী সম্পূর্ণ নিদোর্ষ। সিরোকা পার্টনার্সের সঙ্গে হৈমন্তী কোনও ভাবে যুক্ত নন তা আমি প্রমাণ করে দেখিয়ে দেব। ‘

একইসঙ্গে গোপাল দলপতির দাবি তিনি মোটেও গা ঢাকা দেননি। একটি মামলার কাজে সিবিআইকে বলেই দিল্লি এসেছেন। তিন-চারদিনের মধ্যে ফিরবেন তাও নিশ্চিত করেন গোপাল দলপতি।

, দাবি গোপাল দলপতির

 

 

হৈমন্তী নির্দোষ, ধৃত তৃণমূল যুব নেতা কুন্তল ঘোষের তোলা দাবিকে নস্যাৎ করে এমনটাই দাবি  গোপাল দলপতির। কুন্তল ঘোষের মুখে হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়ের  নাম শোনা যাওয়ার পরই তোলপাড় রাজ্য। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আরেক অভিযুক্ত গোপাল দলপতির স্ত্রী হৈমন্তীর অ্যাকাউন্টেই নাকি ট্রান্সফার হয়েছে চাকরি কেনা -বেচার লাখ লাখ টাকা বলে দাবি করেন কুন্তল। এরই প্রেক্ষিতে গোপাল দলপতি দাবি করেন, ‘তাঁর স্ত্রী হৈমন্তী নির্দোষ। তাঁকে ফাঁসাচ্ছে কুন্তল।’ নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত গোপাল দলপতি কুন্তলের মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, ‘হৈমন্তী নির্দোষ, ওঁর অ্যাকাউন্টে এমন কোনও ফান্ড ট্রান্সফার হয়নি। তা আমি প্রমাণ করে দেব। নিজেদের কুকীর্তি ঢাকতে হৈমন্তীর নাম ভাসিয়েছে কুন্তল।’ ফলে গোপাল দলপতির এই দাবি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এক নয়া মোড় দিল বলা চলে।

এখানেই শেষ নয়, গোপাল দলপতির দাবি, সিবিআই দফতরে মুখোমুখি জিজ্ঞাসাবাদের সময় নির্দেশ মতো তিনি ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন। সেখানেই গোপাল দলপতির ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট দেখতে পান কুন্তল। সেখানেই নমিনির জায়াগায় হৈমন্তীর নাম দেখতে পান যুব নেতা। আর এখানেই গোপাল দলপতির দাবি, নিজেদের কুকীর্তি ঢাকতে হাওয়ায় হৈমন্তীর নাম হাওয়ায় ভাসিয়ে দেয় কুন্তল। এদিকে মুম্বইয়ের যে সিরোকো পার্টনার্স কোম্পানির কথা উঠে আসছে নিয়োগ দুর্নীতির টাকা লেনদেনে উঠে আসছে তা গোপাল দলপতি নিজের বলে মেনে নিলেও দাবি করেন ওই কোম্পানির সঙ্গে স্ত্রী হৈমন্তীর কোনও যোগ নেই। গোপাল দলপতি জোর দিয়ে বলেন, ওঁর নামে কোনও ফাণ্ড আসেনি। হৈমন্তী সম্পূর্ণ নিদোর্ষ। সিরোকা পার্টনার্সের সঙ্গে হৈমন্তী কোনও ভাবে যুক্ত নন তা আমি প্রমাণ করে দেখিয়ে দেব। ‘

একইসঙ্গে গোপাল দলপতির দাবি তিনি মোটেও গা ঢাকা দেননি। একটি মামলার কাজে সিবিআইকে বলেই দিল্লি এসেছেন। তিন-চারদিনের মধ্যে ফিরবেন তাও নিশ্চিত করেন গোপাল দলপতি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

4 − three =