কলকাতা: আগামী টেটে পরীক্ষা দেওয়ার যোগ্যতা শিথিল করল পর্ষদ। জারি হয়েছে নতুন বিজ্ঞপ্তি। তাতে বলা হয়েছে যাঁরা প্রশিক্ষণের কোর্সে ভর্তি হয়েছেন তারাও দিতে পারবেন টেট।
প্রসঙ্গত, প্রাথমিকে ১১ হাজার শূন্যপদের নিয়োগ সংক্রান্তও বিজ্ঞপ্তি আগেই প্রকাশ করা হয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে পর্ষদের তরফে জানানো হয় ২০১৬ সালের নিয়োগ আইন অনুযায়ী নিয়োগ করা হবে। টেট পাশ করলে তবেই অংশ নেওয়া যাবে নিয়োগ প্রক্রিয়ায়। থাকতে হবে প্রশিক্ষণ। তবে আগামী টেটে সেই যোগ্যতা কিছুটা শিথিল করা হয়েছে।
এমতাবস্থায় এবার ২১ অক্টোবর থেকে আবেদন করার সুযোগ পাবেন প্রার্থীরা। আবেদন জানানো যাবে পর্ষদের ওয়েবসাইটে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, পর্ষদের এই নয়া সিদ্ধান্তের ফলে উপকৃত হবেন আরও বড় অংশের চাকরিপ্রার্থীরা। আবেদনকারীর সংখ্যাও অনেকটাই বাড়বে।
২০১৪ ও ২০১৭ সালে যাঁরা টেট পাশ করেছেন, এখন যাঁরা আন্দোলন করছেন তাঁরাও এবারে আবেদনের যোগ্য। ইতিমধ্যেই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করার জন্য আন্দোলনকারীদের কাছে অনুরোধ করেছেন পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল। মঙ্গলবার গৌতম পাল বলেন, ‘আমি অনুরোধ করছি সবাই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিন। আমি খুব তাড়াতাড়ি তাঁদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার দেব। পরবর্তী বছরেও ২ বার নিয়োগ করব। আমি সরকার এবং মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। শিক্ষা দপ্তর অত্যন্ত সদর্থক ভূমিকা নিচ্ছে।’ যদিও পর্ষদ সভাপতির অনুরোধে কর্ণপাত করতে নারাজ ২০১৪ সালের একাংশের চাকরিপ্রার্থীরা। চাকরিপ্রার্থী অচিন্ত্যর দাবি, ‘আমরা নতুন প্রক্রিয়ায় একদমই অংশ নিচ্ছি না। ২০১৪ সবথেকে বেশি বঞ্চিত। ২০১৪ সালের দুর্নীতির কারণে মানিকবাবু গ্রেপ্তার। ২০১৪ থেকে অযোগ্যদের চাকরি দেওয়া হয়েছে। আমাদের মতো যোগ্য প্রার্থীদের বসিয়ে রেখে আমাদের সিটগুলি অযোগ্যদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। সেই অযোগ্যদের বের করে ২০১৪-র যোগ্যদের নিয়োগ করা হোক। যদি তা না হয় তাহলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে যাব।’
প্রাথমিকে ১১ হাজার শূন্যপদের নিয়োগ সংক্রান্তও বিজ্ঞপ্তি আগেই প্রকাশ করা হয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে পর্ষদের তরফে স্পষ্টভাবে জানানো হয় ২০১৬ সালের নিয়োগ আইন অনুযায়ী নিয়োগ করা হবে। টেট পাশ করলে তবেই অংশ নেওয়া যাবে নিয়োগ প্রক্রিয়ায়। থাকতে হবে প্রশিক্ষণ। এমতাবস্থায় এবার আগামী টেটে পরীক্ষা দেওয়ার যোগ্যতা শিথিল করল পর্ষদ। জারি হয়েছে নতুন বিজ্ঞপ্তি। তাতে বলা হয়েছে যাঁরা প্রশিক্ষণের কোর্সে ভর্তি হয়েছেন তারাও দিতে পারবেন টেট। ২১ অক্টোবর থেকে আবেদন করার সুযোগ পাবেন প্রার্থীরা। আবেদন জানানো যাবে পর্ষদের ওয়েবসাইটে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, পর্ষদের এই নয়া সিদ্ধান্তের ফলে উপকৃত হবেন আরও বড় অংশের চাকরিপ্রার্থীরা। আবেদনকারীর সংখ্যাও অনেকটাই বাড়বে। ২০১৪ ও ২০১৭ সালে যাঁরা টেট পাশ করেছেন, এখন যাঁরা আন্দোলন করছেন তাঁরাও এবারে আবেদনের যোগ্য। ইতিমধ্যেই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করার জন্য আন্দোলনকারীদের কাছে অনুরোধ করেছেন পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল। মঙ্গলবার গৌতম পাল বলেন, ‘আমি অনুরোধ করছি সবাই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিন। আমি খুব তাড়াতাড়ি তাঁদের অ্যাপেন্টমেন্ট লেটার দেব। পরবর্তী বছরেও ২ বার নিয়োগ করব। আমি সরকার এবং মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। শিক্ষা দফতর অত্যন্ত সদর্থক ভূমিকা নিচ্ছে।’ যদিও পর্ষদ সভাপতির অনুরোধে কর্ণপাত করতে নারাজ ২০১৪ সালের একাংশের চাকরিপ্রার্থীরা। চাকরিপ্রার্থী অচিন্ত্যর দাবি, তআমরা নতুন প্রক্রিয়ায় একদমই অংশ নিচ্ছি না। ২০১৪ সবথেকে বেশি বঞ্চিত। ২০১৪ সালের দুর্নীতির কারণে মানিকবাবু গ্রেফতার। ২০১৪ থেকে অযোগ্যদের চাকরি দেওয়া হয়েছে। আমাদের মতো যোগ্য প্রার্থীদের বসিয়ে রেখে আমাদের সিটগুলি অযোগ্যদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। সেই অযোগ্যদের বের করে ২০১৪-র যোগ্যদের নিয়োগ করা হোক। যদি তা না হয় তাহলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে যাব।’